Followers

Ad

প্রধানমন্ত্রী মোদি ফিলিস্তিনের সমস্ত রকম সাহায্য পাঠানোর বার্তা দিয়েছেন

ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন ভারত ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা পাঠাতে থাকবে।


        প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বৃহস্পতিবার ফিলিস্তিনির প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সাথে চলমান ইসরাইল-হামার সংঘর্ষের মধ্যে কথা বলেছেন। এবং গাঁজার আল-আহালি হাসপাতালে বেসামরিক প্রাণহানির ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন। ভারত ফিলিস্তিনের জনগণকে মানবিক সহায়তা পাঠাবে বলে আশ্বাস দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন যে তিনি ইসরাইল-ফিলিস্তিনি ইসুতে ভারতের দীর্ঘস্থায়ী নীতিগত অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট এইচ ই মাহমুদ আব্বাসের সাথে কথা বলেছি, গাঁজার আল-আহালি হাসপাতালে বেসামরিক মানুষের প্রাণহানির ঘটনায় আমার সমবেদনা জানিয়েছি। আমরা ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য সামরিক সহায়তা পাঠানো অব্যাহত রাখব সন্ত্রাসবাদে আমাদের গভীর উদ্যোগ শেয়ার করেছি এই অঞ্চলে সহিংসতা এবং অবনতিশীল নিরাপত্তা পরিস্থিতি ইসরাইল ফিলিস্তিনি ইসুতে ভারতের দীর্ঘস্থায়ী নীতিগত অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন "প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইট করেছেন"

       ৭ অক্টোবর ইসরাইলে-হামাসের অপ্রত্যাশিত আক্রমণের পর ইসরাইল হামাস যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী মোদী ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বললেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইসরাইলের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন এবং এর আগে ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সাথে কথা বলেছেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী মোদি গাঁজার একটি হাসপাতালে হামলায় হাজার হাজার মানুষ নিহত হওয়ার পরে চলমান সংঘর্ষে বেসামরিক হতাহতের বিষয়ে শোক ও উদ্যোগ প্রকাশ করেছেন। কেউ হামলার স্বীকার করেনি, যদিও ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী একটি বিশ্লেষণ প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রমাণ করেছে যে হামলাটি ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদের একটি ভুল রকেটের ফলস্বরূপ যেটি ইসরাইলের এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্বারা সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত।

     ভারত ইসরাইলের পাশে আছে বলে প্রধানমন্ত্রী মোদি বার্তা পোস্ট করার পর ইসরাইল ফিলিস্তিনি ইস্যুতে ভারতের সরকারি অবস্থান নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। ইসরাইলের সঙ্গে ভারতের কৌশলগত কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। ইসরাইল ও ফিলিস্তিনি সফরে যাওয়া প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৭ সালে সমস্ত জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করার জন্য ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরাইলের বিরুদ্ধে ভোট দেয়। 

     পররাষ্ট্র মন্ত্রক এর আগে বলেছিল যে ভারত ফিলিস্তিনের একটি সার্বভৌম, স্বাধীন এবং কার্যকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘস্থায়ী সমর্থনের বিশ্বাস করে। ভারত সর্বদা ফিলিস্তিনের একটি সার্বভৌম, স্বাধীন এবং কার্যকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দিকে সরাসরি আলোচনার পুনরুদ্ধারের পক্ষে নিরাপদ এবং স্বীকৃতি সীমানার মধ্যে বসবাস করে ইজরাইলের সাথে শান্তিতে পাশাপাশি থাকে আমি মনে করি সেই অবস্থান একই রয়ে গেছে এমনই মন্তব্য করেন মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী। ভারত অবশ্যই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে দাঁড়িয়েছে এবং ইসরাইল হামাসের হামলা নিন্দা করেছে।

আমরা হোয়াটঅ্যাপে আছি  Clikc to join

Post a Comment

0 Comments
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

CLOSE ADS
CLOSE ADS