ভোটে জেতার পরেও খেতে হচ্ছে শাসক দলের বন্দুকের গুলি
ভাঙ্গড় দু'নম্বর ব্লকে কাঠালিয়ায় ISF এর জয়ী প্রার্থী জাহানারা বিবি কে সার্টিফিকেট না দিয়ে TMC এর প্রার্থী কে জয়ী বলে ঘোষণা করার পর আন্দোলন করে বাম ও ISF সমর্থিত জনগণ সেখানেই নির্মম ভাবে পুলিশ গুলি চালায় কেন্দ্র বাহিনী এবং রাজ্যের পুলিশ তাতেই ৪ জন নিহত হয় । ভাঙ্গড় দু'নম্বর ব্লকে কাঠালিয়ায় আইএসএফ প্রার্থী জিতে গিয়ে ছিল এবং রাত সাড়ে আটটায় তা ঘোষণা ও করে ছিল তারপরে রাত নটায় ওই আসনেই isf কে হারিয়ে তৃণমূল প্রার্থী কে জয়ী বলে ঘোষণা করে দেওয়া হয়। এবং সাথে সাথে
প্রতিবাদ ও বিক্ষোভে নামে গ্রামবাসীরা। মমতা ব্যানার্জির ট্রিগার হ্যাপি পুলিশ নির্বিচারে গুলি চালিয়ে চারজন আই এস এফ কর্মীর তরতাজা প্রাণ নিয়ে নিল মৃত্যু। আরো কতজন গুলি বিদ্ধ হয়েছে তা জানা যাচ্ছে না।
ISF এর প্রাথী ৫০০০-এর বেশি ভোটে জিতে ছিলেন । তাকে ৩ ঘন্টা ধরে সার্টিফিকেট না দিয়ে শেষে ৪০০ ভোটে হারিয়ে দেওয়া হয়। এর প্রতিবাদ করার ফলে বর্তমান শাসক দলের এবং পুলিশ মন্ত্রীর ষড়যন্ত্রের শিকার হয় এই চারজন তরতাজা যুবক।
আরও পড়ুন :- "২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচনে ৪০টির অধিক মানুষের প্রাণ গেল"
ভোটের তারিখ ঘোষণা হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন রকম ভাবে চক্রান্ত করে যখন শাসক দল কোনরকম ভাবে পেরে না উঠতে পারছে তখন বিকল্পভাবে পুলিশকে এবং গুন্ডাবাহিনীকে তাদের কাজে লাগিয়ে তাদের শক্তিকে বহল রাখার চেষ্টা করছে বিভিন্ন রকম ভাবে ষড়যন্ত্র আমরা দেখেছি যখন নমিনেশন ফাইল জমা দিয়ে দিতে যাওয়া হয় কিম্বা ভোটের দিনেও আমরা দেখেছি বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন রকম ভাবে কোন জায়গায় বা ব্যালেট বাক্স গোপন করা থেকে শুরু করে ব্যালট পেপার ছিঁড়ে ফেলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকম ষড়যন্ত্র আমরা দেখেছি এই রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোটের দিন এখন পঞ্চায়েত ভোট শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও তারা তাদের হাল ছাড়ছে না বিভিন্ন রকম ভাবে চক্রান্ত চালানোর চেষ্টা করছে কিভাবে আইএসএফ দলকে মেটানো যায় যেখানে রাজ্যের সব মানুষ চাইছে আইএসএফ দলকে সেখানে বর্তমান শাসক দল তারা তাদের শাসন ক্ষমতা ছাড়তে পিছপা হচ্ছে না আর তাইতো রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পড়ছে লাশ। কোথাও মায়ের কোল খালি হচ্ছে , কোথাও বউ বিধবা হচ্ছে আবার কোথাও সন্তান এতিম হচ্ছে।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য