স্থানীয় মানুষের মধ্যে কেউ কেউ বলতে চাইছেন তিনি হয়তো নেশা করতেন। যদি নেশা করে মরবেন তাহলে রাস্তাঘাটে পড়ে থাকতে দেখা যাবে তাকে বস্তা বন্দী করে দোকান ঘরের পেছনে নর্দ আমায় ফেলে দেওয়ার কোন মানেই ওঠে না। নিশ্চয়ই এইটা চক্রান্ত করে ঘটানো হয়েছে যার ফলে মেরে ফেলার পর তাকে বস্তা বন্দী করে গরু হাটার দোকানের পিছনে নর্দমাতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এলাকার চাঞ্চল্যকর অবস্থা শান্ত করার জন্য জীবনতলা থানা এবং বাসন্তী থানার পুলিশ উপস্থিত হন এবং স্থানীয় বাসিন্দারা জানান এই ঘটনার মূলে কারা আছে অবিলম্বে তদন্ত করা চাই।
সেই সাথে কিছু কিছু অরাজনৈতিক সংগঠনের দাবি এই যে মোতালেব মোল্লার স্ত্রী বিধবা এবং ছেলে-মেয়েগুলো এতিম হয়েছে তাদের দায়িত্ব বাসন্তী থানার এমএলএ শ্যামল মন্ডল এবং জীবনতলা থানার এমএলএ মাননীয় শওকত মোল্লা মহাশয়কে নেওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য