নওশাদ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে সহবাসের মামলা
সত্যিই অবাক লাগে, স্বার্থের জন্য মানুষ কত নিচে নামতে পারে এইসব পোস্ট গুলো না দেখলে বোঝা যায় না। আজ সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পেলাম ভাঙ্গড়ের বিধায়ক তথা পীরজাদা নওশাদ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে থানায়। কারণ তানার নাকি অবৈধ সম্পর্ক আছে কোন মহিলার সাথে । যে মানুষটার মোবাইল কিছুদিন আগে হাইকোর্ট নিয়ে বিভিন্ন রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পরেও কোনরকম কোন সন্দেহজনক কোন কিছুই ওই মোবাইলে পাইনি। তারপরে এক মাস পার হতে না হতে সেই বিধায়কের সাথে অবৈধ সম্পর্কের জরিতে হয় কিভাবে একজন মহিলা। এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড় চলছে বর্তমান সময়ে, মেয়েটি সাফ জানিয়ে দিয়েছে বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকীর সাথে গত কিছুদিন ধরে সম্পর্ক।
অপরদিকে ভাঙ্গড়ের বিধায়ক তথা পীরজাদা নওশাদ সিদ্দিকী সাফ জানিয়ে দিয়েছেন। এই মুহূর্তে আমি কিছু বলতে চাই না। আমার নামে আগে কাগজ আসুক কি অভিযোগ করে কেশ করেছে না করেছে সেটা জানার পর আমি পরবর্তী স্টেপ নেব সাথে সাথে আরো জানান মেয়েটার যদি কোন রকম থানায় কেস করার হয় সাথে বর্তমান শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীরা কি করছিল এখান থেকে বোঝা যায় নিশ্চয় শাসক দল তাকে নিয়ে নওশাদ সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে একটি চক্রান্ত করেছে।
ইতিমধ্যে জানা গিয়েছে মেয়েটি আর কেউ নয় শাসকদলের যুব নেতা সম্পাদিকা বিভিন্ন পোস্টারে পোস্টারে মেয়েটির ছবি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে এবং সেই পোস্টার গুলো ও বর্তমান সময়ে আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি। আর যদি তা না হবে একজন সাধারন মেয়ে যদি তার কেশ করার দরকার হয় কোন রাজনৈতিক নেতাদের হাত ধরে কেস করতে যাবে না। কিংবা এক জায়গার মেয়ে অন্য থানায় গিয়ে কেস করতে পারত না নিশ্চয়ই মেয়েটাকে শাসক দল বিভিন্ন রকম ভাবে বুঝিয়ে তারপর এরকম একটা কাজ করতে বাধ্য করেছে বলে জানা গিয়েছে।
একটা মানুষের বিরুদ্ধে না পেরে ওঠার কারণে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে শাসক দল তাই এইসব অবাস্তব জিনিসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন রকম অপবাদ দেওয়ার জন্য। যে মানুষটা কোনদিন কোন মেয়ের দিকে ভালো করে তাকায় ও না কিংবা তিনি যে পরিবার থেকে উঠে এসেছেন সেই পরিবারের মধ্যে এইরকম কথা ভাবাই যায় না। রাজনীতির মত রং নোংরা জিনিস পৃথিবীতে আর কিছু নেই শুধু একটু পদ পাওয়ার লোভে মানুষ কি না কি করে।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য