ভন্ডামি চলছে হজ্ব যাত্রীদের নিয়ে, ত্বহা সিদ্দিকী ও ফিরহাদ হাকিম
বিমানবন্দরে নেতা মন্ত্রীদের ভকড়মবাজি বন্ধ করে, নব হাজী সাহেবদের হয়রানি কমানোর ব্যাবস্থা করুন। তিন মাস ধরে তোরজোর টাকা জমা, কিন্তু টিকিট ভিসা পাসপোর্ট নিতে রিপোর্টিং করতে টাকা ভাঙাতে তিন দিন আগে থেকে প্রতিদিন যেতে হচ্ছে, এবং ঘন্টার পর ঘন্টা লাইন দিয়ে, সফর শুরুর মাত্র 10 ঘন্টা থেকে 20 ঘন্টা আগে টিকিট ভিসা দেওয়া হচ্ছে, বাড়ি ফিরে ভালো করে ওজু গোসল করার সময় থাকছে না, তার আগেই আবার বেরিয়ে পড়তে হচ্ছে, কারণ ফ্লাইটের টাইমে ছ-ঘন্টা আগে পৌঁছাতে হবে এতো বড়ো একটা সফরে যাওয়ার আগে যদি হাজি সাহেবদের এতোটা পরিশ্রম হয়, সেটা নিঃসন্দেহে ভালো নয়। ভিসা টিকিট ও রিপোর্টিং 5-7 দিন আগে করার ব্যাবস্থা করা হোক। তাতে হাজি সাহেবরা বেশি খুসি হবে, এয়ারপোর্টে গিয়ে ছবি তুলে বাতেলা দেওয়ার থেকে।
কে এই ত্বহা সিদ্দিকী ?
মানুষ কত কষ্ট করে এবং কত পরিশ্রম করে দিনের পর দিন ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া না করে টাকা জমিয়ে সেই টাকা নিয়ে হজে যাওয়ার একটা স্বপ্ন দেখে। আর সেই স্বপ্ন পূরণ করতে তাদের যে কতটা কষ্ট হয় সেটা একমাত্র যারা এই কাজের কাজই একমাত্র তারাই জানে আর যারা দেশের হয়ে এইসব দায়িত্বে থাকে তারা এইসবের কিছুই বোঝেনা তারা দেখে আমাদের দল কিভাবে জিতবে কিভাবে আমরা জিতব কিভাবে আবার নতুন করে শাসন ক্ষমতা হাতে পাব আর তারই জন্য এয়ারপোর্টে গিয়ে হাজীদের উৎসাহ বা সংবর্ধনা করার নামে ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করে ভন্ডামি করে চলেছে রাজ্যের রাজনৈতিক নেতারা দেখাতে চাইছে আমরা সাধারণ মানুষ বা গরীব দোস্ত অসহায় মানুষদেরকে কতটা ভালোবাসি তবে আস্তে আস্তে গ্রাম বাংলার প্রত্যেকটা মানুষ জানতে শিখেছে এবং তাদের চোখ ফুটে গেছে এখন আর তারা সেই অন্ধ বিশ্বাস মানুষকে করেনা তাই যতই মানুষের সামনে গিয়ে উৎসাহ দেওয়ার যাই করো মানুষ কিন্তু আসল পরিচয়টা পেয়ে গিয়েছে।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য